বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪
Online Edition

বাংলাদেশ কালচারাল একাডেমির উদ্যোগে শিল্পী সাহিত্যিক মিডিয়া ব্যক্তিত্ব ও বিশিষ্টজনের সম্মানে ইফতার

গতকাল শনিবার রাজধানীর একটি কনভেনশন হলে বাংলাদেশ কালচারাল একাডেমির উদ্যোগে শিল্পী সাহিত্যিক মিডিয়া ব্যক্তিত্ব ও বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সম্মানে ইফতার মাহফিলের আয়োজন করা হয় -সংগ্রাম

স্টাফ রিপোর্টার : বাংলাদেশ কালচারাল একাডেমির উদ্যোগে গতকাল শনিবার রাজধানীর একটি রেস্টুরেন্টে শিল্পী সাহিত্যিক মিডিয়া ব্যক্তিত্ব ও বিশিষ্টজনের সম্মানে ইফতার মাহফিল ও তথ্যচিত্র প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিশিষ্ট সঙ্গীতজ্ঞ ও লেখক ও বিসিএ’র প্রধান উপদেষ্টা মুস্তফা জামান আব্বাসী।
সম্মানিত অতিথির বক্তব্য রাখেন সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার বিচারপতি মো: আবদুর রউফ, সাবেক সচিব ও লেখক ড. হাসনাত আব্দুল হাই, জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত গীতিকার গাজী মাজহারুল আনোয়ার। মোনাজাত পরিচালনা করেন মাওলানা শাহ ওয়ালিউল্লাহ। ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে বক্তব্য রাখেন বিসিএ চেয়ারম্যান মিডিয়াপার্সন শরীফ বায়জীদ মাহমুদ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিসিএ সেক্রেটারি আবেদুর রহমান।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপিকা আসমা আব্বাসী, প্রখ্যাত শিল্পী ফাতেমা তুজ জোহরা, সাবেক সচিব হাফিজুল ইসলাম মিয়া, শিল্পী সালাহ উদ্দিন আহমেদ, শিল্পী ড. নাশিদ কামাল, শিল্পী ইয়াসমিন মুস্তারী, চলচ্চিত্র পরিচালক হাফিজ উদ্দিন, প্রখ্যাত বাচিক শিল্পী মাজহারুল ইসলাম, আনোয়ার শাহী, কবি আসাদ বিন হাফিজ, কবি জাহাঙ্গীর ফিরোজ, কবি হাসান আলীম, কবি সোলায়মান আহসান, ড. ফজলুল হক তুহিন, আবৃত্তিকার নাসিম আহমেদ, অধ্যাপিকা শায়লা আহমেদ প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে বক্তরা বলেন, সুস্থ সংস্কৃতি চর্চায় সবাইকে নিরলসভাবে কাজ করতে হবে। কবি নজরুল ইসলাম ছিলেন সুস্থ সংস্কৃতির অন্যতম বার্তা বাহক। তিনি সবার সাথে সুসম্পর্ক বজায় রেখে কাজ করে গেছেন। তাইতো তার গান ছাড়া যেন আমাদের ঈদ হয় না। আমাদের কবি লেখকদের লেখনীতে সিয়াম ও ঈদ এবং তার মর্মার্থ তুলে ধরা হয় না বললেই চলে। আমাদের মিডিয়াগুলোর অবস্থাও প্রায় অথইবচ:। অথচ পূজা বড় দিনে কিন্তু তারা সরব থাকেন তাদের করণীয় সম্পর্কে। তাই এখনই আমাদের কর্ম ঠিক করা উচিত।

অনলাইন আপডেট

আর্কাইভ