শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
Online Edition

বার কাউন্সিল পরীক্ষা পদ্ধতি সংশোধন এবং প্রতিবছর পরীক্ষা চাই

সি.এল.এল.এস.এস এর মানববন্ধন গত ১৮ই জুন মঙ্গলবার চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সম্মুখে চিটাগং লইয়ারস এন্ড ল’স্টুডেন্টস সোসাইটির কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী পরিষদ (২০১৯-২০) এর উদ্যোগে আয়োজিত মানববন্ধনে সংগঠনের সভাপতি অ্যাড. কে.আর.এমখাইরুদ্দিন মাহমুদ চৌধুরী হিরুর সভাপতিত্বে প্রচার-প্রকাশনা ও গণমাধ্যম সম্পাদক জয়ন্ত তালুকদারের সঞ্চালনায় এতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. পল্টন দাশ।মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সহ-সভাপতি অ্যাড. মো: ইমরান অ্যাড. সুদীপ্ত বিশ্বাস, অ্যাড. সুব্রত শীল রাজু, অ্যাড. সামাদ হোসেন জুয়েল, সহ-সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. হাসান আলী রোমান, অ্যাড. ফিরোজ উদ্দীন তারেক, অ্যাড. মাহামুদুল হক সোহেল, অর্থ সম্পাদক সাব্বির আহমেদ শাকিল, অ্যাড. এইচ এম নাওশাদ আলী, মো: সাইসুফ ইসলাম, মো: আখতার হোসাইন, রাজীব ভট্টাচার্য্য। অন্যন্যাদের মধ্যে একাত্বতা প্রকাশ করে উপস্থিত ছিলেন ব্লাব সভাপতি অ্যাড. সুলতান মহিউদ্দিন জনি, অ্যাড. সাদিকুল হক ফরিদি, সৈয়দ নাদিমুল আহাসান, সমিত চক্রবর্তী (অমিত), অনিক হাওলাদার, মো: আবুল আহাদ, নাজমুল হোসেন রাসেল, মো: আব্বাস আলী খান জাবেদ, সাইফুল ইসলাম, শামিমা আকতার, রাজেশ বড়–য়া, অভিরাজ খাস্তগীর, আসিফ ইকবাল, রেহেনা আক্তার, আলাউদ্দীন সুমন সহ শতাধিক শিক্ষানবিশ ও আইনের শিক্ষার্থীবৃন্দ। যেখানে অন্যান্য শিক্ষার্থী গ্রেজুয়াশন শেষ করে ডাক্তার ও ইঞ্জিনিয়ার বলতে পারেন। সেখানে একজন আইনের শিক্ষার্থী অ্যাডভোকেট হিসেবে পরিচয় দিতে পারে না। আইনের শিক্ষার্থীরা চার-পাঁচ বছর পড়াশোনা করেও আইনজীবী তালিকাভুক্তি পরীক্ষা দিতে আরো ২/৩ বছর অপেক্ষা করতে হয়। যা খুবই হতাশাজনক। অ্যাডভোকেট হওয়া একজন আইন শিক্ষার্থীর স্বপ্ন। আর সে স্বপ্নের বাঁধা হয়ে দাড়িয়েছে তিন স্তর বিশিষ্ট পরীক্ষা পদ্ধতি। বক্তারা আরো বলেন, অচিরে এই তিন স্তর বিশিষ্ট পরীক্ষা পদ্ধতি সংশোধন করে বার কাউন্সিল যেন দীর্ঘসূত্রতা কমান এবং মহামান্য হাইকোর্টের নির্দেশনা অনুযায়ী প্রতি বছর একটি করে আইনজীবী তালিকাভুক্তি পরীক্ষা নেন।প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের প্রাক্তন শিক্ষার্থী হামেদ হাসান আদরের অকাল মৃত্যুতে সংগঠনের পক্ষ থেকে ১ মিনিট নিরবতা পালন করা হয়।প্রেস বিজ্ঞপ্তি

অনলাইন আপডেট

আর্কাইভ