শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪
Online Edition

সৈয়দ আলী আহসান স্মরণে প্রাজ্ঞজন সম্মাননা

মনীষী সৈয়দ আলী আহসান-এর শততম জন্মবার্ষিকীকে সামনে রেখে সিএনসি ৩১.০৭.১৯ থেকে ৩১.০৭.২১ পর্যন্ত দেশব্যাপী লাগাতার অনুষ্ঠান আয়োজনের পরিকল্পনা করেছে। তারই অংশ হিসেবে গত শনিবার রাজধানীর বিশ^সাহিত্য কেন্দ্রে ৩য় অনুষ্ঠানটির আয়োজন। ‘আমাদের আলোকমালায় নানা আলো’ শিরোনামে ‘প্রাজ্ঞজন সম্মাননা’ অনুষ্ঠানে নানাবিধ বক্তব্যে ওঠে আসে যে সৈয়দ আলী আহসান শুধু শিক্ষকদের শিক্ষক ছিলেন না, তিনি ছিলেন সর্বক্ষেত্রে অধিষ্ঠিত দেশ ও জাতির অভিভাবকদেরও অভিভাবক। মনীষী ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর পরেই তাঁর স্থান ও অবস্থান। তাঁকে অস্বীকার করা হলে আমাদের মনন ও মনীষাকে অস্বীকার করা হবে। তিনি ছিলেন আমাদের জাতিসত্তার নিখুঁত ও নিপুন ব্যাখ্যাকার।
বিশিষ্ট সংগঠক ও হিতৈষীজন লায়ন তোফাজ্জল হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশে প্রধানমেহমান ছিলেন বিশিষ্ট আইনজ্ঞ ও সামাজচিন্তক আ.ন.ম গোলাম জিলানী। বিশেষ মেহমান ছিলেন সাংবাদিক মুজীবুর রহমান খাঁর কন্যা রুমানা নাসরিন ও লায়ন মুহাম্মদ হাবীবুর রহমান। অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন প্রধান আলোচক সাহিত্য ও সংস্কৃতিজন কবি মহিউদ্দিন আকবর, ইতিহাস গবেষক মোহাম্মদ আশরাফুল ইসলাম, সাবেক সিএসপি এডভোকেট ফয়জুল কবীর, এডভোকেট আবদুস সালাম রাজা, এডভোকেট হুসাইন শফিকুর রহমান, লেখক ও প্রকাশক এমদাদুল হক চৌধুরী, নজরুল ইসলাম শাহজাহান ও শরীফ মো: আজফার প্রমুখ। স্বাগত বক্তব্য দেন সিএনসি’র নির্বাহী পরিচালক মাহবুবুল হক। অনুষ্ঠানে বিশেষ এক পর্বে ‘সৈয়দ আলী আহসান সিএনসি পদক’ প্রদান করা হয় সাংবাদিক মুজীবুর রহমান খাঁ (মরণোত্তর), শিক্ষাবিদ মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান এবং সাংবাদিক কাজী হাফিজুর রহমানকে। অনুষ্ঠানে সংগীত ও কবিতাপাঠে অংশগ্রহণ করেন কবি শাহনাজ খান, কবি হোসেন আদর, শাহাদাৎ হোসেন ও নূরুল ইসলাম খান মামুন প্রমুখ। প্রেসবিজ্ঞপ্তি।

অনলাইন আপডেট

আর্কাইভ